Thursday, May 9, 2024
HomeCRICKETমুক্তি পেল বিশ্বকাপের থিম সং, রণবীর-ধনশ্রী জুটির দিল জশন বোলে-র ভিডিও

মুক্তি পেল বিশ্বকাপের থিম সং, রণবীর-ধনশ্রী জুটির দিল জশন বোলে-র ভিডিও

২০১৬ সালের পর আবার ভারতের মাটিতে বসতে চলেছে আইসিসির কোনও আসর।আগামী ৫ অক্টোবর থেকে একদিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হতে চলেছে। চলবে আগামী ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত। বুধবার প্রকাশ্যে এল বিশ্বকাপের থিং সং। থিম সংয়ের সুর করেছেন প্রীতম। থিম সংয়ের ভিডিওতে মুখ্য ভূমিকায় দেখা গিয়েছে অভিনেতা রণবীর সিংকে।
২০১১ সালের বিশ্বকাপের থিম সং ছিল দে ঘুমাকে। হিন্দির পাশাপাশি বাংলা ও সিংহলি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছিল সেই থিম সং। এবারের থিম সংয়ের নাম দিল জশন বোলে। প্রীতমের সুরে বিশ্বকাপের থিম সং কিন্তু ফের একবার ঝড় তুলতে তৈরি।
কেমন হল এবারের বিশ্বকাপের থিম সং? প্রথমেই শুনে নেওয়া যাক। এই গানই বিশ্বকাপের খেলাগুলির সময় স্টেডিয়ামে বাজবে। এমনকি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও পারফরম্যান্সে তুলে ধরা হবে।
বিশ্বকাপের থিম মিউজিকের ভিডিওতে বড় চমক অবশ্যই চাহাল পত্নী ধনশ্রী। রণবীরের সঙ্গে যুজবেন্দ্র চাহালের স্ত্রী ধনশ্রী ভার্মাকেও থিম সংয়ের ভিডিওটিতে দেখা যাবে বলে চর্চা তুঙ্গে ছিল গত কাল সন্ধ্যা থেকেই। ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই দেখা গেল রণবীরের সঙ্গে নাচে ঝড় তুলেছেন ধনশ্রী। বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে চাহালের না থাকা ‌নিয়ে বিতর্ক কম হয়নি। চাহাল বিশ্বকাপের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও তাঁর স্ত্রী ধনশ্রীকে দেখা গেল টুর্নামেন্টের থিম সংয়ে। এই গানের সুর দিয়েছে‌ন বলিউডের বাঙালি সংগীত পরিচালক প্রীতম চক্রবর্তী। গানটি লিখেছে‌ন শ্লোকে লাল এবং সাবেরী বর্মা। গানটি গেয়েছেন প্রীতম নাকাস আজিজ, শ্রীরামা চন্দ্র, আকাশ মিশ্র, জোনিতা গান্ধী, আকসা এবং চরণ।র্যা প কম্পোজ করেছেন চরণ।
সংগীত শিল্পী প্রীতম জানিয়েছেন, ‘ক্রিকেট ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ আবেগ এবং সর্বকালের সবচেয়ে বড় বিশ্বকাপের জন্য ‘দিল জশন বোলে’ রচনা করা আমার জন্য একটি অসাধারণ সম্মানের বিষয়। এই গানটি শুধুমাত্র ১.৪ বিলিয়ন ভারতীয় ক্রিকেট অনুরাগীদের জন্য নয়, সমগ্র বিশ্বের জন্য।’
এই মিউজিক ভিডিও-র অন্যতম অভিনেতা রণবীর সিং বলেছেন, ‘আমি ক্রিকেটের একজন অন্ধ ভক্ত। আইসিসি পুরুষদের ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য এই সংগীত ভিডিও-র অংশ হওয়া সত্যিই আমার কাছে সম্মানের। এটা আমাদের সকলের পছন্দের খেলার উদযাপন।’ ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ আয়োজিত হলেও এই গান বানানো হয়েছে সারা বিশ্বের ক্রিকেট প্রেমীদের কথা মাথায় রেখে। তাই গানের র্যা পকেও যুক্ত করা হয়েছে। এই গানটা আইসিসির ওয়েবসাইড এবং সমাজ মাধ্যমের পেজ গুলি ছাড়াও বিভিন্ন ওটিটি প্ল্যাটফর্মে রিলিজ করা হয়েছে। ২০১১ সালে তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল দে ঘুমাকে। এবার কী সেই জনপ্রিয়তাকে ছাফিয়ে যেতে পারবে প্রীতমের তৈরি ‘দিল জশন বোলে’? উত্তর দেবে সময়ই।

RELATED ARTICLES
Html code here! Replace this with any non empty raw html code and that's it

Most Popular