কানাডার সঙ্গে ভারতের বিবাদের মাঝে তুমুল বিরোধ তৈরি হয়েছে। খালিস্তানপন্থী শিখ নেতার মৃত্যুতে ভারতের হাত রয়েছে বলে প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তার তীব্র বিরোধিতা করেছে ভারত।
এই নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। যদিও জাস্টিন ট্রুডোর এই মন্তব্যের পরেই কানাডার বিদেশমন্ত্রী আবার দাবি করেছেন ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় কানাডা। এরই মাঝে আবার আমেরিকা তৎপর হয়েছে দুই দেশের মধ্যে বিরোধ মেটাতে।
কানাডার সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের ক্রমশ অবনতি হতে শুরু করেছে। খালিস্তানি নেতাদের নিয়ে তুমুল বিরোধ তৈরি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। ভারতের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে কানাডার মাটিকে ব্যবহার করছে খালিস্তানি জঙ্গিরা। এই নিয়ে বারবার সতর্ক করা হয়েছে তার পরেও কোনও পদক্ষেপ করেনি কানাডা সরকার এমনই অভিযোগ করা হয়েছে। এই নিয়ে দুই দেশের মধ্যে প্রবল টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। যদিও কানাডার প্রধানমন্ত্রী এই মন্তব্যের পরেই ভারত কানাডা দূতাবাস থেকে কর্মী সরানোর কথা বলেছে। কানাডা দূতাবাসের কর্মীরা রাজনৈতিক ভাবে প্রভাবিত হয়ে কাজ করেছেন বলে অভিযোগ করেছে ভারত। অন্যদিকে কানাডার অভিযোগ সেখানে ভারতী দূতাবাসের কর্মীরা গুপ্তচরবৃত্তি করছেন। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ভারত। এরই মধ্যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ফোন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদীকে। এই মুহূর্তে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর রয়েছেন আমেরিকায়। তিনি কানাডার ভূমিকার কড়া নিন্দা করেছেন। তিনি বলেছেন কোনও বাজারের নাম করে অনেক ঘটনা ঘটানো হচ্ছে যেটা একেবারেই গ্রহন যোগ্য নয়। আমেরিকার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ভারত যেন প্রতিটি পদক্ষেপ ভেবে চিন্তে নেয়।
খালিস্তানপন্থী শিখ নেতার মৃত্যু ঘিরে ভারত-কানাডার বিরোধের মাঝে কি হস্তক্ষেপ করছে?
Html code here! Replace this with any non empty raw html code and that's it