Monday, May 20, 2024
HomePoliceSex toy cheating সেক্স টয় কিনতে গিয়ে প্রতারনার জালে অবসর প্রাপ্ত স্কুল...

Sex toy cheating সেক্স টয় কিনতে গিয়ে প্রতারনার জালে অবসর প্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক

Sex toy cheating সেক্স টয় কিনতে গিয়ে প্রতারনার জালে অবসর প্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক

সুপ্রিয় বসাক ,জলপাইগুড়ি, ইন্ডিয়া নিউজ বাংলা:  সেক্স টয় কিনতে গিয়ে প্রতারনার জালে অবসর প্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক। অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার এক ড্যান্স বার মালিক। চাঞ্চল্য রাজগঞ্জে।

“পুতুল” না পেয়ে থানায় অভিযোগ করেন স্কুল শিক্ষক

রাজগঞ্জ থানার অন্তর্গত বেলাকপবা এলাকার এক অবসর প্রাপ্ত শিক্ষকে বিভিন্ন রকম ভাবে প্রলোভন দেখিয়ে ৩৭ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক। অবশেষে “পুতুল” না পেয়ে থানায় অভিযোগ করেন স্কুল শিক্ষক।

ঘটনার তদন্ত করে শিলিগুড়ির এক ডান্স বারের মালিক পবন দাস নামে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করলো রাজগঞ্জ থানার পুলিশ। নিয়ে আসা হয় জলপাইগুড়ি আদালতে।

পুলিশ সুত্রে জানা গেছে ২০২০ সালে রাজগঞ্জ ব্লকের বেলাকোবা এলাকার এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শিলিগুড়ির হংকং মার্কেটের একটি দোকানে সেক্স টয় কিনতে যান। দোকানবার তাকে বলেন পুতুলটির অনেক দাম। বিদেশ থেকে আনাতে হবে। তিনি যদি অগ্রিম ১ লক্ষ টাকা বায়না করেন তবে তারা পুতুলটি বিদেশ থেকে আনবেন। এরপর তিনি রাজী হয়ে অগ্রিম টাকা দেন।

এরপর শুরু হয় প্রতারনার ফাঁদ পাতার কাজ

এরপর শুরু হয় প্রতারনার ফাঁদ পাতার কাজ। শিক্ষককে জানানো হয় পুতুলটি তার বাড়িতে ডেলিভারি দিতে যাওয়ার সময় রাস্তায় পুলিশ ধরে ফেলে লাইনম্যানকে। পুলিশের জেরার মুখে লাইনম্যান শিক্ষকের নাম বলে ফেলেছে। এবার পুলিশকে টাকা দিতে হবে। নইলে পুলিশ শিক্ষককে গ্রেফতার করবে।এই টোপ শুরু হয় প্রতারণা করা। দফায় দফায় ৩৭ লক্ষ টাকা আদায় করা হয়। টাকা মেটাতে জমি পর্যন্ত বিক্রি করেন শিক্ষক। এরপর আর টাকা দিতে না পেরে রাজগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

Sex toy fraud সেক্স টয় কিনতে গিয়ে প্রতারনার জালে অবসর প্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক

ঘটনায় জলপাইগুড়ি পুলিশ সুপার দেবর্ষি দত্ত বলেন একটি বিশেষ ধরনের পুতুল কিনতে গিয়ে এক অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক প্রতারকদের ফাঁদে পড়ে ৩৭ লক্ষ টাকা খুইয়েছেন। এই মর্মে তিনি অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তদন্ত করে পবন দাস নামে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে আদালতে তোলা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করে পবন দাস বলেন আমি কিছুই জানিনা। আমার ব্যাঙ্ক একাউন্ট ব্যাবহার করা হয়েছে। যেখানে ৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে।

৭ দিন রিমান্ড চাওয়া হলে পাঁচদিন মঞ্জুর করে আদালত।

Published by Samyajit Ghosh

RELATED ARTICLES
Html code here! Replace this with any non empty raw html code and that's it

Most Popular