দক্ষিণ দিনাজপুর : লাইফ লাইন বলে পরিচিত আত্রেয়ী নদী বর্তমানে মৃতপ্রায় অবস্থায় রয়েছে। বর্ষাকাল বাদ দিলে বেশিরভাগ সময়ই জলশূন্য অবস্থায় থাকে আত্রেয়ী নদী। আত্রেয়ী নদীতেই একটা সময় বহু মাছ পাওয়া যেত সেই মাছ বিক্রি করেই দিন গুজরান করতেন বালুরঘাট শহরের খিদিরপুর সহ বিভিন্ন এলাকার মৎস্যজীবীরা,তবে কয়েক বছর আগে এই আত্রেয়ী নদীর উপর বাংলাদেশ রাবার ড্যাম দেওয়ার ফলে এই সমস্যা হয়েছে। এই আত্রেয়ী নদী কে বাঁচাতে বিভিন্ন নদী প্রেমী সংগঠন,স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, সাধারন মানুষ বহুবার আন্দোলন করেছেন। মঙ্গলবার রায়গঞ্জে দুই দিনাজপুরের প্রশাসনিক বৈঠকের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলাশাসক আয়েশা রানি কে নির্দেশ দেন আত্রেয়ী নদী তে কিভাবে জল রাখা যায় তার পরিকল্পনা গ্রহণ করতে প্রয়োজনে বিকল্প ব্যবস্থার কথা বলা হয়।
মুখ্যমন্ত্রী জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়ার পর এই আশায় বুক বাঁধছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটের মৎস্যজীবী থেকে সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি আত্রেয়ী নদীতে ড্যাম দেওয়ার কথাও বলা হয় প্রশাসনকে। দ্রুত এই কাজ শুরু হবে বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান। এর জন্য ৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে বলেও জানান। বালুরঘাটের লাইফ লাইন বলে পরিচিত আত্রেয়ী নদী বর্তমানে মৃতপ্রায় অবস্থায় রয়েছে। বর্ষাকাল বাদ দিলে বেশিরভাগ সময়ই জলশূন্য অবস্থায় থাকে আত্রেয়ী নদী। আত্রেয়ী নদীতেই একটা সময় বহু মাছ পাওয়া যেত সেই মাছ বিক্রি করেই দিন গুজরান করতেন বালুরঘাট শহরের খিদিরপুর সহ বিভিন্ন এলাকার মৎস্যজীবীরা,তবে কয়েক বছর আগে এই আত্রেয়ী নদীর উপর বাংলাদেশ রাবার ড্যাম দেওয়ার ফলে এই সমস্যা হয়েছে। এই আত্রেয়ী নদী কে বাঁচাতে বিভিন্ন নদী প্রেমী সংগঠন,স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, সাধারন মানুষ বহুবার আন্দোলন করেছেন।
মঙ্গলবার রায়গঞ্জে দুই দিনাজপুরের প্রশাসনিক বৈঠকের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলাশাসক আয়েশা রানি কে নির্দেশ দেন আত্রেয়ী নদী তে কিভাবে জল রাখা যায় তার পরিকল্পনা গ্রহণ করতে প্রয়োজনে বিকল্প ব্যবস্থার কথা বলা হয়। মুখ্যমন্ত্রী জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়ার পর এই আশায় বুক বাঁধছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাটের মৎস্যজীবী থেকে সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি আত্রেয়ী নদীতে ড্যাম দেওয়ার কথাও বলা হয় প্রশাসনকে। দ্রুত এই কাজ শুরু হবে বলে মুখ্যমন্ত্রী জানান। এর জন্য ৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে বলেও জানান। বালুরঘাটের লাইফ লাইন বলে পরিচিত আত্রেয়ী নদী বর্তমানে মৃতপ্রায় অবস্থায় রয়েছে। বর্ষাকাল বাদ দিলে বেশিরভাগ সময়ই জলশূন্য অবস্থায় থাকে আত্রেয়ী নদী। আত্রেয়ী নদীতেই একটা সময় বহু মাছ পাওয়া যেত সেই মাছ বিক্রি করেই দিন গুজরান করতেন বালুরঘাট শহরের খিদিরপুর সহ বিভিন্ন এলাকার মৎস্যজীবীরা,তবে কয়েক বছর আগে এই আত্রেয়ী নদীর উপর বাংলাদেশ রাবার ড্যাম দেওয়ার ফলে এই সমস্যা হয়েছে। এই আত্রেয়ী নদী কে বাঁচাতে বিভিন্ন নদী প্রেমী সংগঠন,স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, সাধারন মানুষ বহুবার আন্দোলন করেছেন।