Sunday, November 24, 2024
Homeরাজ্যউত্তর ২৪ পরগণাno oxygen plant in Bangaon sub-divisional hospital সাত মাস অতিক্রান্ত! অক্সিজেন প্লান্ট...

no oxygen plant in Bangaon sub-divisional hospital সাত মাস অতিক্রান্ত! অক্সিজেন প্লান্ট বিশ বাঁও জলে বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে

সোমনাথ মজুমদার, বনগাঁ, ইন্ডিয়া নিউজ বাংলা : করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে দুটি অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর। প্লান্ট দুটি তৈরির জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর প্রায় সাত মাস কেটে গেলেও কাজের কোনও অগ্রগতি হয়নি। নতুন করে ফের করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে বাসিন্দাদের মধ্যে। তাঁদের বক্তব্য, করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজেনটা খুব জরুরি। নতুন করে ফের করোনা সংক্রমণ বাড়ছে৷ অথচ অক্সিজেন প্লান্ট তৈরির কাজ শুরু হয়েও বন্ধ হয়েছে। দ্রুত প্লান্টগুলি তৈরির দাবি জানিয়েছেন তারা।

সাত মাসেও অক্সিজেন প্লান্ট হল না বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে no oxygen plant in Bangaon sub-divisional hospital

হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বনগাঁ মহকুমার প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ বাস করেন৷ ২০২১-এর শুরুতে রাজ্যে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে৷ বনগাঁ মহকুমাতেও করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে ওঠে। এরপরই বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালের একটি বিল্ডিংকে করোনা ওয়ার্ড করে সেখানে করোনা রোগী ভর্তি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর।

আরও পড়ুন : Bengal covid case more than 6k daily while kolkata contribute nearly 50 infection state কলকাতায় করোনা সংক্রমণ রেকর্ড হারে বাড়ছে

এদিকে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় অক্সিজেনের চাহিদা বাড়ে হাসপাতালে। এরপরই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য দ্রুত বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালে দুটি অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নেয় স্বাস্থ্য দফতর। ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার মাধ্যমে ৫০০ লিটারের একটি সুপার স্পেশালিস্টি হাসপাতালের জন্য ও আরেকটি সাধারণ হাসপাতালের জন্য অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জায়গা চিহ্নিত করা হয়। এজেন্সির পক্ষ থেকে এলাকাটি ঘুরেও দেখা হয়। কিন্তু তারপর থেকে কাজের অগ্রগতি আর দেখা যায়নি৷

বনগাঁ মহকুমা হাসপাতাল সুপার শংকরপ্রসাদ মাহাতো

বিভিন্ন সময় হাতবদলের জন্য কাজটি ডিলে হয়ে গিয়েছে no oxygen plant in Bangaon sub-divisional hospital

এ বিষয়ে বনগাঁ মহকুমা হাসপাতাল সুপার শংকরপ্রসাদ মাহাতো বলেন, ‘প্রথমে ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া তারা করবে বলে ঠিক হয়। ভিজিটও করে যায়। তারপর অর্ডারটি চেঞ্জ হয়৷ পিএইচই করবে বলে ঠিক হয়। তারাও দেখে যায়৷ কাজ কিছুটা এগিয়ে যায়। ফের নতুন করে আবার অর্ডার হয় ওই কাজটি এমএসসিএল করবে৷ এভাবে বিভিন্ন সময় হাতবদলের জন্য কাজটি ডিলে হয়ে গিয়েছে। তবে কাজটি চলছে।’

—–
Published by Samyajit Ghosh

SHARE
RELATED ARTICLES
Html code here! Replace this with any non empty raw html code and that's it

Most Popular