মঙ্গলবার ভোরে তিব্বতে তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এই কম্পন এতটাই তীব্র ছিল যে আশেপাশের ৫টি দেশও কেঁপে ওঠে। এই ভূমিকম্পে মৃত্যুমিছিল শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
ভারতেও বিভিন্ন স্থানে এদিন ভূমিকম্পের প্রভাব পড়ে। দিল্লি, বিহার, বাংলা এবং উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিতে কম্পন অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পের উৎসস্থল:
জানা গিয়েছে, এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল হল তিব্বত। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.১। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এই ভূমিকম্পের পর বেশ কয়েকবার আফটার শক হয়। ফলে বাড়তে থাকে মৃতের সংখ্যা।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেসমিলজি সূত্রে খবর, মঙ্গলবার সকাল ৬টা ৩৫ নাগাদ প্রথম কম্পনটি হয়। তার কিছুক্ষণ পরই কেঁপে ওঠে শিজাং। পরপর ৫ বার কম্পন অনুভূত হয়।
ভূমিকম্পের প্রভাব:
তিব্বতের এই ভূমিকম্পের প্রভাব পড়ে নেপাল, ভুটান, চিন, ভারতেও। তিব্বতের ভূমিকম্পেই কেঁপে উঠেছে দিল্লি, কলকাতা, বিহার, অসম, সিকিম, কলকাতা সহ গোটা বাংলা। উত্তরবঙ্গে ব্যাপক কম্পন অনুভূত হয়।
আরও পড়ুন: Plane Crash: ৬০-এর বেশি যাত্রী নিয়ে ভেঙে পড়ল বিমান, কতজন প্রাণ হারালেন?
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি:
এই ভূমিকম্পের তীব্রতাই বুঝিয়ে দিচ্ছে যে প্রভূত ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রের খবর অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। গুরুতর আহতের সংখ্যাও প্রচুর। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বহু বাড়ি-ঘর ধূলিস্যাৎ হয়ে গিয়েছে তিব্বতে।