Sandeep Patil was called the ‘night captain’ by 1983’s World Cup Squad কেন সন্দীপ পাতিলকে ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের ‘রাতের অধিনায়ক’ বলা হয়েছিল
ইন্ডিয়া নিউজ বাংলাঃ ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য সন্দীপ পাতিলকে কেন তাদের ‘নাইট ক্যাপ্টেন’ বলা হত তার পিছনে মজার গল্প রেযেছে। একটি জনপ্রিয় টক শোতে পাতিল শুনিয়েছেন সেই মজার গল্প।
১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী দলের কেবল একটি বিজয়ের গল্প নয়, মাঠের বাইরে এবং মাঠের বাইরের প্রতিটি মুহূর্ত আকর্ষণীয় কাহিনী তৈরি করে। আমরা সবাই জানি সেদিনের আন্ডারডগরা কীভাবে ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় মঞ্চে অপরাজেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পরাজিত করে ইতিহাস তৈরি করেছিল, তা আজ কিংবদন্তি। মাঠের বাইরের মজার গল্প জানা যাচ্ছে যা তাদের ‘দুষ্টুমি’ বলে ওই জয়ী সদস্য নিজেরাই স্বীকার করেছে।বেশিরভাগ সতীর্থরা দাবি করেছেন যে কপিল দেব যখন দিনে মাঠে তাদের নেতৃত্ব দিতেন, রাতে, সন্দীপ পাতিল ছিলেন তাদের অধিনায়ক। পার্টি করা থেকে ফ্যাশন পর্যন্ত, সন্দীপই পথ দেখিয়েছিলেন। এপিসোডে সন্দীপ উল্লেখ করেছেন যে কীভাবে বর্তমান আচরণবিধি যদি প্রযোজ্য হতো, তাদের কাউকেই খেলার অনুমতি দেওয়া হতোনা।তবে কপিল দেব, মহিন্দর অমরনাথ এবং অন্যান্য কিছু খেলোয়াড় শৃঙ্খলা মেনে চলত।
সন্দীপ বলেছেন সুনীল গাভাস্করের রুম মেট ছিলেন। মাঝে মাঝে গাভাসকরকে ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন, কারণ তখন তাঁর বিশেষ বন্ধুরা আসবে। প্রথমদিকে গাভাস্কর কথা শুনতেন, পরে অবশ্য বিরক্ত হন। এই ‘বিশেষ বন্ধুদের’ ঘনিষ্ঠতার কারণ সন্দীপ পাতিল নির্বিকারভাবে স্বীকার করেছেন। বলেছেন, যে এমন কিছু লোক আছে যারা হয় প্ররোচিত করে বা প্ররোচিত হয়, এবং তিনি দ্বিতীয় শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। সতীর্থরাও হাসাহাসি করেছেন এই মজার গল্পগুলের জন্য, এমনকি কপিলদেবও মন্তব্য করেছেন যে কীভাবে খেলোয়াড়রা সর্বদা তাদের ‘নাইট ক্যাপ্টেন’ কে বেশি ভালবাসে।
উল্লেখ্য ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ীদের উপর তৈরি হওয়া ছবি ৮৩ গোটা দেশে মুক্তি পেয়েছে।ইতিমধ্যেই দারুণ সাড়া ফেলেছেএই ছবি। কপিলের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রণবীর সিং। সন্দীপ পাতিলের চরিত্র করেছেন তাঁরই ছেলে চিরাগ।
Published by Samyajit Ghosh