সুরজিৎ দাস, নদিয়া, ইন্ডিয়া নিউজ বাংলা: Hanskhali Update হাঁসখালি গণধর্ষণ কাণ্ডে অভিযুক্তের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা রক্তমাখা তোষক এবং শ্মশানের অবশিষ্ট পোড়া জামাকাপড় ডিএনএ রিপোর্টের জন্য দিল্লির ফরেনসিক দফতরে পাঠানো হল। কিশোরীকে গণধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ তুলে থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার দেহ সৎকার হওয়ার পর। ফলে এধরনের ঘটনার ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রমাণ যে ময়নাতদন্ত বা মেডিক্যাল রিপোর্ট, কোনোটাই নেই এখানে। মৃত্যু হয়েছে নির্যাতিতারও, ফলে নেই তাঁর বয়ানও। এক্ষেত্রে তদন্তের মূল অস্ত্র পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ।
এই পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণের মধ্যে তদন্তকারীদের কাছে প্রধান ঢাল হয়ে উঠৈছে ব্রজর বাড়ি থেকে মেলা রক্তমাখা তোষক। তদন্তকারীদের বক্তব্যে, রক্তের নমুনা থেকে মেলা DNA-র সঙ্গে কিশোরী বাবা-মায়ের DNA মিলে গেলে ওই বাড়িতে কিশোরীর উপস্থিতির প্রমাণ স্পষ্ট হবে। Hanskhali Update
অন্যদিকে, তোষকে মেলা রক্তের মধ্যে সিমেন স্যাম্পেল রয়েছে কিনা ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে তা জানা সম্ভব। রক্তের সঙ্গে একাধিক ব্যক্তির সিমেন স্যাম্পেল থাকলে তাও আলাদা করে চিহ্নিত করা সম্ভব। এক্ষেত্রে তোষকে মেলা রক্তের মধ্যে সিমেনের অস্তিত্ব পাওয়া গেলে, সেই সিমেনের DNA-র সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে অভিযুক্তদের DNA। সেই DNA মিলে গেলে গণধর্ষণ প্রমাণ করা অনেকটাই সহজ হবে মনে করছেন তদন্তকারীরা।
Hanskhali Update
আরও পড়ুন: Special Female Police Force in Jalpaiguri বিশেষ মহিলা পুলিশ বাহিনী গড়ছে জলপাইগুড়ি জেলা পুলিশ
Published by Subhasish Mandal