ইন্ডিয়া নিউজ বাংলা
মুম্বাই : প্রবাদপ্রতীম সঙ্গীত শিল্পী লতা মঙ্গেশকরের স্বাস্থ্য এখন স্থিতিশীল। ৮ জানুয়ারি থেকে মুম্বাইয়ের ব্রীচ ক্যান্ডি হাসপাতালে তিনি ভর্তি রয়েছেন। এখন ও হাসপাতালের আইসিইউতে আছেন। দেশজুড়ে তাঁর শুভাকাঙ্খীরা সুস্থতার জন্য প্রতিনিয়ত প্রার্থনা করছেন। তবে তাঁকে নিয়ে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তিকর খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছ।
Heartfelt request for the disturbing speculation to stop.
Update from Dr Pratit Samdani, Breach Candy Hospital.
Lata Didi is showing positive signs of improvement from earlier and is under treatment in the ICU.
We look forward and pray for her speedy healing and homecoming.
— Lata Mangeshkar (@mangeshkarlata) January 22, 2022
এই পরিস্থিতিতে লতা মঙ্গেশকরের টুইটার হ্যান্ডেলে বিরক্তিকর খবর বন্ধ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিও টুইট করে জনগণকে গুজব না ছড়ানোর জন্য আবেদন করেছেন (তার সম্পর্কে জল্পনা এড়িয়ে চলুন)। লতা মঙ্গেশকরের টুইটার অ্যাকাউন্টে টুইট করা হয়েছে, ‘আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ, বিরক্তিকর জল্পনা ছড়াবেন না। ব্রীচ ক্যান্ডি হাসপাতালের প্রতত সামদানি লতাজীর স্বাস্থ্য নিয়ে আপডেট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে লতাজীর শারিরিক উন্নতির হচ্ছে। এবং আইসিইউতে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আমরা তাঁর দ্রুত আরোগ্য ও বাড়ি ফিরে আসার জন্য প্রার্থনা করছি।
একই সময়ে, স্মৃতি ইরানি তার টুইটার হ্যান্ডেলে লতা মঙ্গেশকরের ডাক্তারের বক্তব্যের একটি অংশ শেয়ার করেছেন। এর সঙ্গে তিনি লিখেছেন, ‘লতা দিদির পরিবারের পক্ষ থেকে গুজব না ছড়ানোর অনুরোধ করা হয়েছে। তিনি চিকিৎসায় ভালো সাড়া দিচ্ছেন এবং শীঘ্রই সুস্থ হয়ে ঈশ্বরের আশীর্বাদে বাড়ি ফিরবেন। সব রকম জল্পনা এড়িয়ে চলুন এবং লতা দিদির দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করুন।
Request from Lata Didi’s family to not spread rumours. She is responding well to treatment and god willing will return home soon. Let us avoid speculation & continue to pray for Lata Didi’s speedy recovery and wellbeing. pic.twitter.com/1HQlULjV8j
— Smriti Z Irani (@smritiirani) January 22, 2022
প্রসঙ্গত 93 বছর বয়সী লতা মঙ্গেশকর তাঁর সাত দশকের ক্যারিয়ারে বিভিন্ন ভারতীয় ভাষায় 30,000-এর বেশি গান গেয়েছেন। লতা মঙ্গেশকর, 2001 সালে সর্বোচ্চ নাগরিক পুরস্কার ‘ভারত রত্ন’-এ ভূষিত হয়েছেন, 1989 সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারও পেয়েছেন।